Islamic Post

ইসলামের এই আদর্শ মডেল অনুসরণ করে আমরা একটি সুখী ও সমৃদ্ধ সমাজ গঠন করতে পারি, যেখানে প্রতিটি সদস্য একে অপরের প্রতি যত্নবান ও সহানুভূতিশীল হবে।

ইসলামী নৈতিকতা মানুষের মধ্যে সৎ, ন্যায়পরায়ণ, এবং দায়িত্বশীল আচরণ গড়ে তোলার মাধ্যমে সমাজে শান্তি, স্থিতিশীলতা, এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের পথ নির্দেশ করে।

নামাজ,রোজ ,হজ্জ্ব,যাকাত পালন করেও লাভ নেই। যদি আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে সামিল হন।

পীর বলতে নেই কিছু ইসলামে, তোমাদের দান খয়রাতে শান শওকতে বেঁচে আছে দুনয়িাতে।

মুত্তাকি হওয়া মানুষের জীবনে সঠিক পথে চলার এবং নৈতিক উন্নতির মূল ভিত্তি

মহরম মাস ইসলামী বর্ষপঞ্জির প্রথম মাস এবং আশুরার দিনে কারবালার প্রান্তরে হযরত হুসাইন (রা.) এর শাহাদাতের স্মৃতি বহন করে।

মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব তাদের জ্ঞান, নৈতিকতা ও দায়িত্ববোধে নিহিত, যা তাদেরকে পৃথিবী ও সমগ্র সৃষ্টির প্রতি দায়িত্বশীল করে তোলে।

আমাদের উচিত রাসূল সাঃ এর জীবনের প্রতিটি দিককে অনুসরণ করে আমাদের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালিত করা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা।

জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নৈতিকতা, সততা, এবং আল্লাহর প্রতি গভীর ভক্তি ও ভীতিকে প্রাধান্য দিয়ে আধ্যাত্মিক ও নৈতিক উন্নতির অনুপ্রেরণা লাভ করতে হবে।

গুনাহ হতে মুক্তি মানুষকে আল্লাহর নৈকট্য এবং অনন্ত শান্তির পথে ধাবিত করে।

আকাবির-পীরদের কিচ্ছা কাহিনী ঈমানকে ধ্বংস করে দেয়। তাই কোরআন হাসীসে দলিল ছাড়া সকল কোন খাহিনী ও কিচ্ছা গ্রহণ করা যাবে না।

ঈমান বৃদ্ধি ছাড়া মুক্তির পথ নেই, কারণ ঈমান মানুষের নৈতিকতা, চরিত্র এবং আল্লাহ্‌র প্রতি আনুগত্যকে মজবুত করে, যা আখিরাতের মুক্তির জন্য অপরিহার্য।

কোরআন হাদিস না পীর,আকাবির, কোনটা বড়! সেটা বুকের মাঝে ধর!! বুঝে শুন পরকালের পথ গড়।

আল্লাহর ভালোবাসা মানুষের জীবনের সর্বোচ্চ প্রাপ্তি, যা আধ্যাত্মিক শান্তি, নৈতিক উন্নতি এবং চূড়ান্ত মুক্তির পথে নেতৃত্ব দেয়